উৎসর্গঃ নির্যাতিত রোহিঙ্গা জন গোষ্টী।
মোঃ হারুন-উর-রশীদ (রুনা)।
মোঃ হারুন-উর-রশীদ (রুনা)।
আমি আর লিখতে চাহিনাযে রোহিঙ্গাদের নিয়ে,
কিছু বুদ্ধিজীবীর কষ্ট হয় নাকি তা পড়তে গিয়ে!
নৃসংতার ছবিগুলিও যে ওদের চোখেতে সহেনা,
জানি রোমান্টিক ছবিছাড়া নাকি মনটা ভরেনা।
আমি তো কোন ছার? নহি তো আমি নামীদামী,
ওদেরচোখে নজরুল নাস্তিক কবিগুরু বহুগামী!
চাইনা তাই ঝুকি নিতে যে ফেসবুক বন্ধ হওয়ার,
আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে নেই বিচার চাহিবার।
দূঃখে বলেছি মরার কবিতা আর কভু লিখবনা,
কিন্তু আবার এলাম ফিরে বিবেকের যে তাড়না?
নারকীয় অত্যাচার দেখেই পরিনি থাকিতে স্থীর,
ধরেছি কলম পূণঃ কিছু বলতে ধরে দূখের নীর।
শিশু নারী বৃদ্ধ যুবার বিভৎস লাশ নিয়ত দেখি,
এযেন অতি সাধারণ বিষয় তাই নিরবেই থাকি।
হে মানব জাতি দেখ এ আরেক সেই কারবালা,
মৃত শিশুর লাশ নিয়ে কাঁদে রোহিঙ্গা পল্লীবালা!
দূষিত সেথা রাখাইনের বায়ু পোড়া লাশের গন্ধে,
মানব দেহ ছিড়ে খুড়ে খায় সারমেয়রা আনন্দে।
পিছে গুলি আর আগুন, সম্মুখে বন ও সমুদ্দুর;
যাবে কোথা ওরা সবই ধূসর চোখ যায় যত দূর!
আহারে নিষ্ঠুর মানবতা!এই কি তোমার বিচার?
প্রতিবাদ নয় প্রতিরোধও নয় একোন অবিচার!
মানুষের রক্তখাইছে দেখ মানুষরূপী জানোয়ার,
দেখছ সৃষ্টি-সেরার রক্তবন্যা এ কোন শিষ্ঠাচার?
হত্যার আগে গণধর্ষণ আছড়ে মারে অপত্যকে,
সভ্যতাকেওরা বোকা ঠাউরে ঢাকছে সত্যটাকে।
বুক ভাঙ্গা সে কান্না আর হৃদয় ভাঙ্গা সেই ব্যাথা,
নিসর্গ-জমীন স্বাক্ষী তার লুকিয়ে রেখেছে কথা!
ক্রোশের পর ক্রোশ হেটেযে রক্তাক্ত হয়েছে দেহ,
ঘাসতৃণ খেয়ে বাঁচাইছে প্রাণ তা কি দেখেছ কেহ?
সপ্ত-পুরুষের ভিটা ছেড়ে ঐকোন অজানা দেশে,
জমাইছে পাড়ি আজীবন তরে সর্বহারারই বেশে।
বিবেক ঐ হৃদের দ্বারে ঘা দিয়ে ফিরে বারে বারে,
আকুলকান্না সূর তুলেছে ঐ হৃদয় বীণারই তারে!
ওহে ও বিশ্ব বিবেক কথা কও সত্যেরই অনুকুলে,
নহিলে মাশুল দিতেই হবে যেও না তা তুমি ভুলে?
স্বাক্ষী ঐ আকাশ ও বাতাস স্বাক্ষী সাগর-জমিন
খোদার সৃষ্ট মখলুকাত মোরা হয়নি যদিও ম'মিন?
মহান আল্লাহ!করি ফরিয়াদ তোমার দরবারেতে,
বাঁচাও তোমার বান্দাদেরকে গায়েবী ঐ কুদরতে।
কিছু বুদ্ধিজীবীর কষ্ট হয় নাকি তা পড়তে গিয়ে!
নৃসংতার ছবিগুলিও যে ওদের চোখেতে সহেনা,
জানি রোমান্টিক ছবিছাড়া নাকি মনটা ভরেনা।
আমি তো কোন ছার? নহি তো আমি নামীদামী,
ওদেরচোখে নজরুল নাস্তিক কবিগুরু বহুগামী!
চাইনা তাই ঝুকি নিতে যে ফেসবুক বন্ধ হওয়ার,
আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে নেই বিচার চাহিবার।
দূঃখে বলেছি মরার কবিতা আর কভু লিখবনা,
কিন্তু আবার এলাম ফিরে বিবেকের যে তাড়না?
নারকীয় অত্যাচার দেখেই পরিনি থাকিতে স্থীর,
ধরেছি কলম পূণঃ কিছু বলতে ধরে দূখের নীর।
শিশু নারী বৃদ্ধ যুবার বিভৎস লাশ নিয়ত দেখি,
এযেন অতি সাধারণ বিষয় তাই নিরবেই থাকি।
হে মানব জাতি দেখ এ আরেক সেই কারবালা,
মৃত শিশুর লাশ নিয়ে কাঁদে রোহিঙ্গা পল্লীবালা!
দূষিত সেথা রাখাইনের বায়ু পোড়া লাশের গন্ধে,
মানব দেহ ছিড়ে খুড়ে খায় সারমেয়রা আনন্দে।
পিছে গুলি আর আগুন, সম্মুখে বন ও সমুদ্দুর;
যাবে কোথা ওরা সবই ধূসর চোখ যায় যত দূর!
আহারে নিষ্ঠুর মানবতা!এই কি তোমার বিচার?
প্রতিবাদ নয় প্রতিরোধও নয় একোন অবিচার!
মানুষের রক্তখাইছে দেখ মানুষরূপী জানোয়ার,
দেখছ সৃষ্টি-সেরার রক্তবন্যা এ কোন শিষ্ঠাচার?
হত্যার আগে গণধর্ষণ আছড়ে মারে অপত্যকে,
সভ্যতাকেওরা বোকা ঠাউরে ঢাকছে সত্যটাকে।
বুক ভাঙ্গা সে কান্না আর হৃদয় ভাঙ্গা সেই ব্যাথা,
নিসর্গ-জমীন স্বাক্ষী তার লুকিয়ে রেখেছে কথা!
ক্রোশের পর ক্রোশ হেটেযে রক্তাক্ত হয়েছে দেহ,
ঘাসতৃণ খেয়ে বাঁচাইছে প্রাণ তা কি দেখেছ কেহ?
সপ্ত-পুরুষের ভিটা ছেড়ে ঐকোন অজানা দেশে,
জমাইছে পাড়ি আজীবন তরে সর্বহারারই বেশে।
বিবেক ঐ হৃদের দ্বারে ঘা দিয়ে ফিরে বারে বারে,
আকুলকান্না সূর তুলেছে ঐ হৃদয় বীণারই তারে!
ওহে ও বিশ্ব বিবেক কথা কও সত্যেরই অনুকুলে,
নহিলে মাশুল দিতেই হবে যেও না তা তুমি ভুলে?
স্বাক্ষী ঐ আকাশ ও বাতাস স্বাক্ষী সাগর-জমিন
খোদার সৃষ্ট মখলুকাত মোরা হয়নি যদিও ম'মিন?
মহান আল্লাহ!করি ফরিয়াদ তোমার দরবারেতে,
বাঁচাও তোমার বান্দাদেরকে গায়েবী ঐ কুদরতে।

