এইচ এম পলাশ
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীর #বাটরা কমিউনিটি ক্লিনিকে এই প্রথম আজ বিকেল ৩.২০ মিনিটে দীর্ঘ ৬ ঘন্টার চেষ্টায় একজন মায়ের ডেলিভারী সম্পন্ন করা হয়।
বাটরা ক্লিনিকের সিএইচসিপি নাছিমা আক্তারের তত্ত্ববধানে ডেলিভারী যৌথভাবে সম্পন্ন করেন, বদরপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচবি ট্রেনিংপ্রাপ্ত অভিজ্ঞ সিএইচসিপি শিপরা মজুমদার এবং নাছিমা আক্তার।
হাতের কাছের কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রথম মা হবার আনন্দ কেমন তা জানতে গর্ভবতী মা রাহিমা বেগমকে প্রশ্ন করলে, তিনি জানান যে, এই প্রথম মা হলাম তাও আবার কোন রকম সিজারিয়ান ছাড়া গ্রামের কমিউনিটি ক্লিনিকে। তাই খুব আনন্দ লাগছে।
সকালে কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়যে, উৎসুক এলাকাবাসীর ভীড়। যারা সেবার জন্য আসছে তারাই যেন অবাক হচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিকে গর্ভবতী ডেলিভারী কার্যক্রম দেখে। কারণ এই প্রথম কোন গর্ভবতীকে সিএইচসিপি’র আগ্রহে ক্লিনিকে আনা হয়।
অবশেষে বিকেলে যখন ডেলিভারী সম্পন্ন হয় তখন দেখা যায়যে, ক্লিনিকের সামনের দোকানগুলোর মানুষ, আশে পাশের বাড়ীগুলোর নারীরা ও ছোট ছোট বাচ্চারা নবজাতককে এবং গর্ভবতী মাকে একনজর দেখার জন্য দাড়িয়ে রয়েছে।
#উল্লেখ্য যে, ক্লিনিকের চলমান সেবায় নিয়োজিত ছিল সিএইচসিপি নাছিমা আক্তারের স্বামী , এইচ এম পলাশ ( ফার্মাসিস্ট) সকালে কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়যে, উৎসুক এলাকাবাসীর ভীড়। যারা সেবার জন্য আসছে তারাই যেন অবাক হচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিকে গর্ভবতী ডেলিভারী কার্যক্রম দেখে। কারণ এই প্রথম কোন গর্ভবতীকে সিএইচসিপি’র আগ্রহে ক্লিনিকে আনা হয়। অবশেষে বিকেলে যখন ডেলিভারী সম্পন্ন হয় তখন দেখা যায়যে, ক্লিনিকের সামনের দোকানগুলোর মানুষ, আশে পাশের বাড়ীগুলোর নারীরা ও ছোট ছোট বাচ্চারা নবজাতককে এবং গর্ভবতী মাকে একনজর দেখার জন্য দাড়িয়ে রয়েছে।#উল্লেখ্য যে, ক্লিনিকের চলমান সেবায় নিয়োজিত ছিল সিএইচসিপি নাছিমা আক্তারের স্বামী , এইচ এম পলাশ ( ফার্মাসিস্ট) সকালে কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়যে, উৎসুক এলাকাবাসীর ভীড়। যারা সেবার জন্য আসছে তারাই যেন অবাক হচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিকে গর্ভবতী ডেলিভারী কার্যক্রম দেখে। কারণ এই প্রথম কোন গর্ভবতীকে সিএইচসিপি’র আগ্রহে ক্লিনিকে আনা হয়। অবশেষে বিকেলে যখন ডেলিভারী সম্পন্ন হয় তখন দেখা যায়যে, ক্লিনিকের সামনের দোকানগুলোর মানুষ, আশে পাশের বাড়ীগুলোর নারীরা ও ছোট ছোট বাচ্চারা নবজাতককে এবং গর্ভবতী মাকে একনজর দেখার জন্য দাড়িয়ে রয়েছে।#উল্লেখ্য যে, ক্লিনিকের চলমান সেবায় নিয়োজিত ছিল সিএইচসিপি নাছিমা আক্তারের স্বামী , এইচ এম পলাশ ( ফার্মাসিস্ট)সকালে কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়যে, উৎসুক এলাকাবাসীর ভীড়। যারা সেবার জন্য আসছে তারাই যেন অবাক হচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিকে গর্ভবতী ডেলিভারী কার্যক্রম দেখে। কারণ এই প্রথম কোন গর্ভবতীকে সিএইচসিপি’র আগ্রহে ক্লিনিকে আনা হয়।অবশেষে বিকেলে যখন ডেলিভারী সম্পন্ন হয় তখন দেখা যায়যে, ক্লিনিকের সামনের দোকানগুলোর মানুষ, আশে পাশের বাড়ীগুলোর নারীরা ও ছোট ছোট বাচ্চারা নবজাতককে এবং গর্ভবতী মাকে একনজর দেখার জন্য দাড়িয়ে রয়েছে।#উল্লেখ্য যে, ক্লিনিকের চলমান সেবায় নিয়োজিত ছিল সিএইচসিপি নাছিমা আক্তারের স্বামী , এইচ এম পলাশ ( ফার্মাসিস্ট)

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীর #বাটরা কমিউনিটি ক্লিনিকে এই প্রথম আজ বিকেল ৩.২০ মিনিটে দীর্ঘ ৬ ঘন্টার চেষ্টায় একজন মায়ের ডেলিভারী সম্পন্ন করা হয়।
বাটরা ক্লিনিকের সিএইচসিপি নাছিমা আক্তারের তত্ত্ববধানে ডেলিভারী যৌথভাবে সম্পন্ন করেন, বদরপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচবি ট্রেনিংপ্রাপ্ত অভিজ্ঞ সিএইচসিপি শিপরা মজুমদার এবং নাছিমা আক্তার।
হাতের কাছের কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রথম মা হবার আনন্দ কেমন তা জানতে গর্ভবতী মা রাহিমা বেগমকে প্রশ্ন করলে, তিনি জানান যে, এই প্রথম মা হলাম তাও আবার কোন রকম সিজারিয়ান ছাড়া গ্রামের কমিউনিটি ক্লিনিকে। তাই খুব আনন্দ লাগছে।
সকালে কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়যে, উৎসুক এলাকাবাসীর ভীড়। যারা সেবার জন্য আসছে তারাই যেন অবাক হচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিকে গর্ভবতী ডেলিভারী কার্যক্রম দেখে। কারণ এই প্রথম কোন গর্ভবতীকে সিএইচসিপি’র আগ্রহে ক্লিনিকে আনা হয়।
অবশেষে বিকেলে যখন ডেলিভারী সম্পন্ন হয় তখন দেখা যায়যে, ক্লিনিকের সামনের দোকানগুলোর মানুষ, আশে পাশের বাড়ীগুলোর নারীরা ও ছোট ছোট বাচ্চারা নবজাতককে এবং গর্ভবতী মাকে একনজর দেখার জন্য দাড়িয়ে রয়েছে।
#উল্লেখ্য যে, ক্লিনিকের চলমান সেবায় নিয়োজিত ছিল সিএইচসিপি নাছিমা আক্তারের স্বামী , এইচ এম পলাশ ( ফার্মাসিস্ট) সকালে কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়যে, উৎসুক এলাকাবাসীর ভীড়। যারা সেবার জন্য আসছে তারাই যেন অবাক হচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিকে গর্ভবতী ডেলিভারী কার্যক্রম দেখে। কারণ এই প্রথম কোন গর্ভবতীকে সিএইচসিপি’র আগ্রহে ক্লিনিকে আনা হয়। অবশেষে বিকেলে যখন ডেলিভারী সম্পন্ন হয় তখন দেখা যায়যে, ক্লিনিকের সামনের দোকানগুলোর মানুষ, আশে পাশের বাড়ীগুলোর নারীরা ও ছোট ছোট বাচ্চারা নবজাতককে এবং গর্ভবতী মাকে একনজর দেখার জন্য দাড়িয়ে রয়েছে।#উল্লেখ্য যে, ক্লিনিকের চলমান সেবায় নিয়োজিত ছিল সিএইচসিপি নাছিমা আক্তারের স্বামী , এইচ এম পলাশ ( ফার্মাসিস্ট) সকালে কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়যে, উৎসুক এলাকাবাসীর ভীড়। যারা সেবার জন্য আসছে তারাই যেন অবাক হচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিকে গর্ভবতী ডেলিভারী কার্যক্রম দেখে। কারণ এই প্রথম কোন গর্ভবতীকে সিএইচসিপি’র আগ্রহে ক্লিনিকে আনা হয়। অবশেষে বিকেলে যখন ডেলিভারী সম্পন্ন হয় তখন দেখা যায়যে, ক্লিনিকের সামনের দোকানগুলোর মানুষ, আশে পাশের বাড়ীগুলোর নারীরা ও ছোট ছোট বাচ্চারা নবজাতককে এবং গর্ভবতী মাকে একনজর দেখার জন্য দাড়িয়ে রয়েছে।#উল্লেখ্য যে, ক্লিনিকের চলমান সেবায় নিয়োজিত ছিল সিএইচসিপি নাছিমা আক্তারের স্বামী , এইচ এম পলাশ ( ফার্মাসিস্ট)সকালে কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়যে, উৎসুক এলাকাবাসীর ভীড়। যারা সেবার জন্য আসছে তারাই যেন অবাক হচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিকে গর্ভবতী ডেলিভারী কার্যক্রম দেখে। কারণ এই প্রথম কোন গর্ভবতীকে সিএইচসিপি’র আগ্রহে ক্লিনিকে আনা হয়।অবশেষে বিকেলে যখন ডেলিভারী সম্পন্ন হয় তখন দেখা যায়যে, ক্লিনিকের সামনের দোকানগুলোর মানুষ, আশে পাশের বাড়ীগুলোর নারীরা ও ছোট ছোট বাচ্চারা নবজাতককে এবং গর্ভবতী মাকে একনজর দেখার জন্য দাড়িয়ে রয়েছে।#উল্লেখ্য যে, ক্লিনিকের চলমান সেবায় নিয়োজিত ছিল সিএইচসিপি নাছিমা আক্তারের স্বামী , এইচ এম পলাশ ( ফার্মাসিস্ট)
