![]() |
| rohim-bangladeshchcp.blogspot.com |
ধারাবাহিক কোনো খেলোয়াড় ব্যর্থ হলেই চারদিকে সমালোচনা হয় এন্তার। কেন তিনি দলে, কান পাতলেই শোনা যায় এমন প্রশ্ন। এখন যেটা হচ্ছে সৌম্য সরকার-ইমরুল কায়েসকে নিয়ে। মুশফিকের কথা, খারাপ সময় একজন খেলোয়াড়ের যেতেই পারে। বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়কের তাই অনুরোধ, ‘সব খেলোয়াড়ই চায় ভালো খেলতে। খেলোয়াড়দের নিয়ে সমালোচনা হতেই পারে, এটা সমস্যা নয়। তবে অপ্রয়োজনীয় সমালোচনা করবেন না, যাতে ওদের স্বচ্ছন্দের জায়গা থেকে ওরা বেরিয়ে আসে। ওরা যদি ভালো না করতে পারে ক্ষতিটা বাংলাদেশ দলেরই। এখন যারা খেলছে, তাদের বদলি পেতেও অনেক সময় লাগবে। এখন বছরের নয় মাসই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে হয়। এত বিশ্লেষণ করে প্রতিপক্ষ, ধারাবাহিক ভালো খেলাটাও কঠিন। ওরা যদি খারাপও করে আশপাশের মানুষগুলোর সমর্থন পেলে সাহস পাবে রানে ফেরার।’
গত কিছুদিনে সমালোচনা হয়েছে মুশফিককে নিয়েও। এই সমালোচনাটা করেছেন স্বয়ং বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান। বিসিবি সভাপতি অস্ট্রেলিয়া সিরিজের পরই মন্তব্য করেছেন মুশফিকের অধিনায়কত্ব নিয়ে। বিসিবি-প্রধানের মন্তব্যে যে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বেশ কষ্ট পেয়েছেন তা বোঝা গেল তাঁর কথায়, ‘বাংলাদেশ এত ধারাবাহিক টেস্টে কখনোই ছিল না। হয়তো তাদের চাহিদা আরও বেশি। তারা হয়তো ভাবছে বাংলাদেশে দল আরও ভালো করার সামর্থ্য আছে। চেষ্টা থাকবে যেটা চাইছে, সেটা যেন আমরা পূরণ করতে পারি। এখানে খারাপ লাগাটাই স্বাভাবিক। আপনি যে জিনিসটা এত সততার সঙ্গে করছেন, সেটা নিয়ে কথা উঠলে তো খারাপ লাগবেই। আমার মনে হয় সমালোচনা যেকোনো সময়ই হতে পারে, সেটা সামলে নেওয়ায়ই ক্রিকেটারদের জীবন। আমি সে চেষ্টাই করি।’
শুধু অধিনায়কত্ব কেন, প্রশ্ন উঠেছে মুশফিকের কিপিং নিয়েও। শোনা যাচ্ছে, দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে তাঁকে হয়তো খেলতে হতে পারে শুধু ব্যাটসম্যান হিসেবে। এটি নিয়ে খুব একটা স্বস্তিতে নেই মুশফিক। বললেন সেই পুরোনো কথাটাই, ‘টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেব। সামনে আমাদের একটা তিন দিনের প্রস্তুতি ম্যাচ আছে। ওখানে কন্ডিশন দেখে যদি মনে হয় আমার ব্যাটসম্যান হিসেবে খেললে ভালো হবে তাহলে সেটাই হবে। যদি তারা (টিম ম্যানেজমেন্ট) মনে করে আমি একজন ব্যাটসম্যান-কিপার হিসেবে খেললে ভালো হবে তাহলে সেভাবেই খেলব। আমাকে দলের জন্য যেটা করতে বলবে সেটাই করব।’
গত কিছুদিনে সমালোচনা হয়েছে মুশফিককে নিয়েও। এই সমালোচনাটা করেছেন স্বয়ং বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান। বিসিবি সভাপতি অস্ট্রেলিয়া সিরিজের পরই মন্তব্য করেছেন মুশফিকের অধিনায়কত্ব নিয়ে। বিসিবি-প্রধানের মন্তব্যে যে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বেশ কষ্ট পেয়েছেন তা বোঝা গেল তাঁর কথায়, ‘বাংলাদেশ এত ধারাবাহিক টেস্টে কখনোই ছিল না। হয়তো তাদের চাহিদা আরও বেশি। তারা হয়তো ভাবছে বাংলাদেশে দল আরও ভালো করার সামর্থ্য আছে। চেষ্টা থাকবে যেটা চাইছে, সেটা যেন আমরা পূরণ করতে পারি। এখানে খারাপ লাগাটাই স্বাভাবিক। আপনি যে জিনিসটা এত সততার সঙ্গে করছেন, সেটা নিয়ে কথা উঠলে তো খারাপ লাগবেই। আমার মনে হয় সমালোচনা যেকোনো সময়ই হতে পারে, সেটা সামলে নেওয়ায়ই ক্রিকেটারদের জীবন। আমি সে চেষ্টাই করি।’
শুধু অধিনায়কত্ব কেন, প্রশ্ন উঠেছে মুশফিকের কিপিং নিয়েও। শোনা যাচ্ছে, দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে তাঁকে হয়তো খেলতে হতে পারে শুধু ব্যাটসম্যান হিসেবে। এটি নিয়ে খুব একটা স্বস্তিতে নেই মুশফিক। বললেন সেই পুরোনো কথাটাই, ‘টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেব। সামনে আমাদের একটা তিন দিনের প্রস্তুতি ম্যাচ আছে। ওখানে কন্ডিশন দেখে যদি মনে হয় আমার ব্যাটসম্যান হিসেবে খেললে ভালো হবে তাহলে সেটাই হবে। যদি তারা (টিম ম্যানেজমেন্ট) মনে করে আমি একজন ব্যাটসম্যান-কিপার হিসেবে খেললে ভালো হবে তাহলে সেভাবেই খেলব। আমাকে দলের জন্য যেটা করতে বলবে সেটাই করব।’

